গার্মেন্টস খোলা-দোকানে আনাগোনায় রোগী বেড়েছে: স্বাস্থমন্ত্রী

বাংলাদেশে করোনা ভাইরাসের কমিউনিটি ট্রান্সমিশন এবং এর পরিপ্রেক্ষিতে কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার লক্ষ্যে বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে গঠিত জাতীয় টেকনিক্যাল পরামর্শক কমিটির সভা শেষে এক প্রশ্নে মন্ত্রী এ কথা বলেন। মঙ্গলবার (০৫ মে) সচিবালয়ে মন্ত্রীর সভাপতিত্বে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আগামী দিনে সংক্রমণের হার নিয়ে এক প্রশ্নে মন্ত্রী বলেন, আমাদের মৃত্যু হার অন্যদেশের তুলনায় কম। সংক্রমণটা কিছু বাড়ছে। গত ৮ থেকে ১০ দিনে ৪০০ থেকে ৫০০ করে, এরপর ৬০০, এখন ৭০০।
‘যেহেতু এখন মার্কেট খোলা হয়েছে, গার্মেন্টস খোলা হয়েছে, দোকানপাটে আনাগোনা বাড়ছে, কাজেই সংক্রমণ একটু বাড়বে, এটা আমরা ধরেই নিতে পারি। আমাদের যতটুকু সম্ভব নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। আমাদের জীবন এবং জীবিকা দুটোই একসঙ্গে চালিয়ে যেতে হবে। কাজেই সেভাবেই কাজগুলো করে যাচ্ছি। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় চেষ্টা করবে যাতে রোগী না বাড়ে। আমাদের ম্যান্টেড হবে যাতে রোগী সঠিক চিকিৎিসা পায়। সঠিকভাবে রাখতে পারি।’
মন্ত্রী জানান, প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টা বৈঠক করে টেকনিক্যাল কমিটির মতামত নিয়েছে মন্ত্রণালয়। আমরা তাদের পরামর্শ বাস্তবায়নের চেষ্টা করব।
‘লকডাউন তুলে দেওয়া এবং দোকানপাট খোলার বিষয়ে টেকনিক্যাল কমিটি যে সুচিন্তিত পরামর্শ দেবেন, সেগুলো আমরা গ্রহণ করে যথাযথ জায়গায় পৌঁছে দেব। তারপরে সরকারের যে নির্দেশনা থাকবে, সে অনুযায়ী কাজ করব।’